দেখতে দেখতে প্রথম সংখ্যা প্রকাশের পর আমাদের এক্সটিক বং ফ্যামিলী ট্রাভেলার ব্লগসাইট এক মাসে পদার্পন করল । প্রথম সংখ্যার দুটি প্রকাশনা আপনাদের কতটা ভালো লাগলো জানার অপেক্ষায় রইলাম, মতামত কলমে লিখে জানান, লেখা গুলি ভালো লাগলে সাবস্ক্রাইব করুন নিজেদের ইমেইল আইডি দিয়ে । আর শেয়ার অপশনে গিয়ে শেয়ার করুন ।

বিশ্বাস করুন , ভীষণ আনন্দিত হবো আর অনেকটাই উৎসাহিত হব ।
আজ সরস্বতী পূজোর দিন এমাসের সংখ্যার ভূমিকা লিখতে গিয়ে অনেক কথাই মনে আসছে। অতিমারীর প্রকোপ কাটিয়ে আমরা আবার আগের মতন একটু একটু ভ্রমণমুখী হয়েছি দেখতে পাচ্ছি। অনেকেই শুনছি এদিক ওদিক বেড়াতে যাচ্ছেন । দীর্ঘ ১০ মাস বাড়ীতে আটকে থাকার একঘেয়েমি কাটাতে মানুষ বেড়িয়ে পড়ছেন , তা সে দীঘা, মন্দারমণিই হোক কিংবা দার্জিলিং, কালিম্পঙ, নিদেন পক্ষে এক বা দুরাতের ঝাড়গ্রাম, মুকুটমণিপুর যা সামাজিক দূরত্বের গ্লানি কাটাতে সহায়ক হচ্ছে। প্রকৃতিও এই সময়ে নবসাজে সেজে উঠছে । ভোরবেলায় কোকিলের কুহু ডাকে ঘুম ভাঙা মনে পড়ায় যে বসন্ত এসে গেছে। তবে একটা সাবধানবাণী অবশ্যই থাকবে, যেখানেই যান অবশই মাস্ক পড়ুন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন ও যতটা পারেন সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলুন । নিরাপত্তার আগল সম্পূর্ণ খুলে দেবেন না ।
এই সংখ্যায় থাকছে ভুটান ও মনিপুরভ্রমণ সংক্রান্ত লেখা । সাথে প্রচুর ছবি ও ভিডিও । পাঠক দের সুচিন্তিত মতামত একান্ত প্রার্থনীয় । আমি অন্তর থেকে মনে করি যেকোনো লেখার সাফল্য নির্ভর করে সম্পূর্ণ পাঠকের উপর। লেখকের একমাত্র কাম্য পাঠকের পরিতৃপ্তি। এই ভ্রণকাহিনীগুলি প্রকৃতই আপনাদের কাছে মনোগ্রাহী হলো কিনা জানার অপেক্ষায় রইলাম । ইমেল-এ মতামত জানাবেন ।

তীর্থ দাশগুপ্ত